গ্রীক অনেক দেবতাকেই আমরা চিনি। কিন্তু এমন কোন
দেবতা কি আছে যাকে আমরা সেই ছোটবেলায় কার্টুনেও দেখেছি কিন্তু হয়ত সবাই তার
নাম জানিনা? মনে পড়ে বিভিন্ন কারটুনে হাতে তীর
ধনুক আর ডানাওয়ালা কোন ছেলের কথা যে তীর ছুড়ে মারত কার্টুনের বিভিন্ন
চরিত্রের মাঝে আর তাদের মাঝে চরম প্রেম হয়ে যেত। সেই বালকই হল গ্রীক
প্রেমের দেবতা কিউপিড।রোমানরা যাকে বলে ঈরোস।চঞ্চল এ দেবশিশুর পিঠে ডানা,
হাতে তীর ধনুক আর চোখ দুটি অন্ধ।ভালবাসার কোন বয়স নেই, তাই কিউপিড চির
কিশোর। ভালবাসার না আছে কোন বিচারবুদ্ধি, ঈরোস তাই অন্ধ।আর ভালবাসার কাছে
দূর কখনো দূর নয়,তাই সে ডানা মেলে উড়ে যেতে পারে যেখানে খুশি সেখানে।
ঈরোসের মা হল আফ্রোদিতে। হাজার নরনারীর প্রেমের কারিগর ঈরোস নিজেও প্রেমে পড়েছিল এক মানবীর। আফ্রোদিতে নিজেকে খুব সুন্দরী মনে করতেন। তার চেয়ে সুন্দর কোন দেবী বা নারী জন্ম নেক এটা তিনি সহজ ভাবে নিতে পারতেন না। কিন্তু সাঈক (psyche) নামের এক অনিন্দ সুন্দরী মহিলার কথা চারদিকে ছড়িয়ে পরলে আফ্রোদিতে ঈরোসকে পাঠান সাঈকের কাছে যেন তার সাথে পৃথিবীর কুতসিততম মানুষের পেম হয়। কিন্তু ঈরোস নিজেই সাঈকের প্রেমে পড়ে যায়।প্রতি রাতে সে সাঈকের কাছে যেত যখন তার ঘর অন্ধকার থাকত। একসময় সাঈকেও ঈরোসের প্রেমে পড়ে যায়। একদিন সে আগ্রহভরে ঈরোসের চেহারা দেখার জন্য আলো জ্বালে। এসময় ঘুমন্ত ঈরোসের মুখে একফোটা তেল পড়ে। ঈরোস পালিয়ে যায় আর সাঈকে পাগলের মত তাকে খুজতে থাকে। একসময় জিউসের কারণে তাদের মিলন ও বিয়ে হয়। এই না হলে প্রেমের দেবতা!
ঈরোসের মা হল আফ্রোদিতে। হাজার নরনারীর প্রেমের কারিগর ঈরোস নিজেও প্রেমে পড়েছিল এক মানবীর। আফ্রোদিতে নিজেকে খুব সুন্দরী মনে করতেন। তার চেয়ে সুন্দর কোন দেবী বা নারী জন্ম নেক এটা তিনি সহজ ভাবে নিতে পারতেন না। কিন্তু সাঈক (psyche) নামের এক অনিন্দ সুন্দরী মহিলার কথা চারদিকে ছড়িয়ে পরলে আফ্রোদিতে ঈরোসকে পাঠান সাঈকের কাছে যেন তার সাথে পৃথিবীর কুতসিততম মানুষের পেম হয়। কিন্তু ঈরোস নিজেই সাঈকের প্রেমে পড়ে যায়।প্রতি রাতে সে সাঈকের কাছে যেত যখন তার ঘর অন্ধকার থাকত। একসময় সাঈকেও ঈরোসের প্রেমে পড়ে যায়। একদিন সে আগ্রহভরে ঈরোসের চেহারা দেখার জন্য আলো জ্বালে। এসময় ঘুমন্ত ঈরোসের মুখে একফোটা তেল পড়ে। ঈরোস পালিয়ে যায় আর সাঈকে পাগলের মত তাকে খুজতে থাকে। একসময় জিউসের কারণে তাদের মিলন ও বিয়ে হয়। এই না হলে প্রেমের দেবতা!
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন